অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে পরিপূরক পুষ্টি কর্মসূচির জন্য নিয়মিত খরচ জাতীয় তহবিল থেকে আসে। আধার আইন, (আর্থিক ও অন্যান্য ভর্তুকি সুবিধা ও পরিষেবা সুনির্দিষ্ট সরবরাহ) ২০১৬’র ৭ নম্বর ধারানুযায়ী মন্ত্রক এই পরিপূরক পুষ্টি কর্মসূচির বিজ্ঞপ্তি জারি করে। বিজ্ঞপ্তি নম্বরটি হ’ল – এস.ও-৩৪৮ (ই) ০৬.০২.২০১৭। পোষণ ট্র্যাকার অ্যাপে মন্ত্রক এই অঙ্গনওয়াড়ি পরিষেবা প্রকল্পটিকে ডিজিটাল করেছে। এর ফলে, সার্বিকভাবে এই কর্মসূচিতে সুবিধাপ্রাপকদের মন্ত্রক চিহ্নিত করতে পারবে। আধার নম্বর না থাকলে এই পরিপূরক পুষ্টি কর্মসূচিতে কোনও শিশুকে বঞ্চিত করা যাবে না। মায়ের আধার নম্বরের ভিত্তিতেই এই প্রকল্পের সুবিধা নেওয়া যাবে।
ইউআইডিএআই – এর তথ্যানুযায়ী বয়সসীমাকে নিম্নলিখিতভাবে শ্রেণী বিন্যাস করা হয়েছে:
০-৫ বছর
ক) ৫-১৮ বছর
খ) ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে
গ) সার্বিক
২০২২ সালের ২৩ জুন তারিখ পর্যন্ত পাওয়া তথ্যানুযায়ী, ২০২২ সালের জনসংখ্যার নিরিখে ০-৫ বছর বয়সসীমার মধ্যে ১১ কোটি ৪৭ লক্ষ ১২ হাজার ৬৫০ জন শিশুর পুষ্টিসাধনের যে লক্ষ্য নেওয়া হয়েছিল, তার মধ্যে ৩ কোটি ১৬ লক্ষ ৭০ হাজার ৬১২ জন শিশুর আধার নম্বর রয়েছে। মন্ত্রক পরিপূরক পুষ্টি কর্মসূচিকে প্রকৃত সুবিধাভোগীদের কাছে আরও বেশি করে পৌঁছে দিতে পরিসংখ্যান পুর্নর্বিন্যাস করছে।
আজ রাজ্যসভায় এক লিখিত জবাবে এই তথ্য জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী শ্রীমতী স্মৃতি জুবিন ইরানি।