অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২১-২২ : উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য 2021-2022এ প্রকৃতপক্ষে বৃদ্ধির আনুমানিক হার ৯.২ শতাংশ 2022-2023এ জিডিপি-র আনুমানিক বিকাশ হার ৮.০-৮.৫ শতাংশ মহামারী : সরবরাহ ক্ষেত্রে সরকারের সংস্কারমূলক পদক্ষেপ দীর্ঘস্থায়ী ভিত্তিতে সম্প্রসারণের লক্ষ্যে অর্থ ব্যবস্থাকে প্রস্তুত করে তুলছে ২০২১এ এপ্রিল-নভেম্বর সময়ে মূলধনী খাতে ব্যয়…
ন্যূনতম বেতন কার্যকর করা
কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলি ১৯৪৮ সালের ন্যূনতম বেতন আইন কার্যকর করে। কেন্দ্রীয় সরকারের আওতাভুক্ত ক্ষেত্রে সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস মেশিনারি বা মুখ্য লেবার কমিশনার (কেন্দ্রীয়)-এর মাধ্যমে এই আইন কার্যকর হয়ে থাকে। রাজ্যের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের ব্যবস্থাপনায় আইনটি যথাযথভাবে কার্যকর হচ্ছে কি না তা দেখা হয়।
সংশ্লিষ্ট আধিকারিকরা বিভিন্ন জায়গায় পরিদর্শনের মাধ্যমে কর্মীদের যথাযথ বেতন পাওয়ার দিকটি নিশ্চিত করেন। কোথাও যদি কর্মীদের বেতন না দেওয়া হয় বা ন্যূনতম বেতনের চাইতে কম টাকা দেওয়া হয় সেক্ষেত্রে আধিকারিকরা সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে কর্মীদের বকেয়া বেতন মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেয়। কোথাও যদি এই নির্দেশ না মানা হয় তাহলে ১৯৪৮ সালের ন্যূনতম বেতন আইন অনুসারে ওই সংস্থার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
পিএম কিষাণ প্রকল্পের সুবিধা জমি ব্যবহারকারী পেয়ে থাকেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে জমিতে চাষ করা কৃষক পরিবার প্রতি চার মাস অন্তর ২ হাজার টাকা করে (বছরে মোট ৬ হাজার টাকা) পেয়ে থাকেন।
মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পে দেশের গ্রামাঞ্চলে জীবিকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়। প্রত্যেক অর্থবর্ষে প্রত্যেক পরিবার যাতে ন্যূনতম ১০০ দিন কাজ পান সেটি নিশ্চিত করা হয়। ওই পরিবারের প্রাপ্ত বয়স্ক সদস্যরা স্বেচ্ছায় অদক্ষ শ্রমিকের কাজ করে থাকেন। এই প্রকল্পে লিঙ্গ বৈষম্যের কোনো স্থান নেই। প্রকল্পটিতে মহিলাদের অংশগ্রহণ বাড়াতে তাদের জন্য সুবিধাজনক কাজের সময় স্থির করা হয় এবং মহিলাদের পারিশ্রমিক দেওয়ার হার পৃথক।
২০০৫ সালের জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান নিশ্চয়তা আইনের দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ অনুসারে কর্মরত অবস্থায় কোনো কর্মী দুর্ঘটনার ফলে আহত হলে অথবা দুর্ঘটনায় মৃত্যু বা স্থায়ী প্রতিবন্ধকতা দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে এককালীন অর্থ সাহায্য দেওয়া হবে। এছাড়াও কাজের জায়গায় সকলে যাতে বিশুদ্ধ পানীয় জল পান, তাদের শিশু সন্তান যাতে নিরাপদে থাকতে পারে, কেউ আহত হলে তিনি যাতে প্রাথমিক চিকিৎসা পান, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
লোকসভায় আজ এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে এই তথ্য জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শ্রী রামেশ্বর তেলী।
লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি তৈরির প্রযুক্তিতে এআরসিআই চুক্তি স্বাক্ষর করেছে
লিথিয়াম- আয়ন ব্যাটারি তৈরির জন্য একটি ফেব্রিকেশন ল্যাবরেটরি খুব শীঘ্রই ব্যাঙ্গালুরুতে স্থাপন করা হবে যাতে প্রযুক্তির আপ- স্কেলিং এবং বাণিজ্যিকীকরণ বাড়ানো সম্ভব হয়।
কেন্দ্র অপরিশোধিত পাম তেলের ওপর কৃষি সেস কমিয়ে ৫ শতাংশ করেছে
কেন্দ্র অপরিশোধিত পাম তেলের ওপর কৃষি সেস ৭.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করেছে
কেন্দ্র অপরিশোধিত পাম তেলের ওপর কৃষি সেস ৭.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করেছে; ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে এই হার কার্যকর হয়েছে
গ্রাহকদের আরও কিছুটা রেহাই দিতে এবং বিশ্ব বাজারে মূল্যবৃদ্ধি সত্বেও দেশে ভোজ্য তেলের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভারত সরকার অশোধিত পাম তেলের ওপর কৃষি সেস ৭.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করেছে। এই হার গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকেই কার্যকর হয়েছে। কৃষি সেস কমানোর ফলে অশোধিত পাম তেল এবং শোধিত পাম তেলের মধ্যে আমদানির নিরিখে কর ফারাক বেড়ে ৮.২৫ শতাংশ হয়েছে। কর ফারাকে এই বৃদ্ধির ফলে দেশীয় সংস্থাগুলি শোধনের জন্য অশোধিত পাম তেল আমদানি ক্ষেত্রে সুবিধা পাবে।
এর আগে, ভোজ্য তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেয়। সেই অনুসারে অশোধিত পাম তেল, অশোধিত সোয়াবিন তেল এবং অশোধিত সূর্যমুখী তেলের আমদানি শুল্কের বর্তমান হার ২০২২-এর ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। শোধিত পাম তেলের ক্ষেত্রে আমদানি শুল্ক ১২.৫ শতাংশ, শোধিত সোয়াবিন এবং সূর্যমুখী তেলের ক্ষেত্রে এই হার ১৭.৫ শতাংশ স্থির করা হয়। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই শুল্ক হার প্রযোজ্য থাকবে। সরকারের এই পদক্ষেপের ফলে দেশে ভোজ্য তেলের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে। অবশ্য, কাঁচামালের যোগানে অভাব এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক ঘটনাবলীর দরুণ বিশ্ব বাজারে ভোজ্য তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
১৯৫৫ সালের অত্যাবশ্যকীয় পণ্য সামগ্রী আইনের আওতায় সরকার গত তেসরা ফেব্রুয়ারি ভোজ্য তেল ও তৈলবীজের মজুতের পরিমাণ সম্পর্কে এক নির্দেশ জারি করে। এই নির্দেশে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত ভোজ্য তেল ও তৈলবীজ মজুত রাখার সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। একই ভাবে অবৈধ মজুত, কালোবাজারী ও অসাধু পন্থা অবলম্বনের বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলা হয়। সরকারের এই পদক্ষেপের ফলে দেশে তেল শিল্প ক্ষেত্র বাজারে ভোজ্য তেলের যোগান বাড়াতে আরও সুবিধা পাবে। পক্ষান্তরে গ্রাহকরাও লাভবান হবেন। সরকারের এই নির্দেশ কঠোরভাবে কার্যকর করার জন্য রাজ্য সরকারগুলিকে অনুরোধ করা হয়েছে।
তৃতীয় এমওআইএলের বৃদ্ধি পেয়েছে পেয়েছে ৩০৫%
তৃতীয় ত্রৈমাসিকে এমওআইএলের লাভের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে ৩০৫%, পরিচালনগত রাজস্ব বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৩৩%, উৎপাদনখাতে বৃদ্ধি হয়েছে ১৬%
ইস্পাত মন্ত্রকের অধীনে প্রথম শ্রেণীর কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থা ম্যাঙ্গানিজ ইস্পাতওর (ইন্ডিয়া) লিমিটেডের [এমওআইএল] বর্তমান অর্থবর্ষে ২০২১ এর ৩১শে ডিসেম্বর শেষ হওয়া নবম মাসে লাভের পরিমাণ ৩০৫% বেড়ে হয়েছে ২৪৫ কোটি ৯১ লক্ষ টাকা।
আগের অর্থবর্ষে এই সময়ে লাভের পরিমাণ ছিল ৬০ কোটি ৫৯ লক্ষ টাকা। এমওআইএল-এর ডিরেক্টর বোর্ডের বৈঠকে এই ত্রৈমাসিকে আর্থিক প্রতিবেদনটি অনুমোদিত হয়েছে।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় শেয়ার প্রতি ৩টাকা করে অর্থাৎ ৩০% হারে অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ দেওয়া হবে। এই সংস্থা বিগত বছরগুলিতে ২টাকা ৫০ পয়সা করে লভ্যাংশ দিয়েছেন।
কোভিড-১৯ এর দ্বিতীয় ও তৃতীয় ঢেউ-এর প্রতিকুল পরিস্থিতি সত্ত্বেও উৎপাদন সংক্রান্ত যথাযথ পরিকল্পনা ও বাজারজাত করার সঠিক কৌশল নেওয়ায় এমওআইএল আরো বেশী লাভের মুখ দেখেছে। নয়মাসের এই সময়কালে পরিচালনগত ক্ষেত্রে কোম্পানির রাজস্ব আদায় হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৪১ লক্ষ টাকা। বিগত অর্থ বর্ষে এই সময়ে রাজস্ব আদায় হয়েছিল ৭২৭ কোটি ২৬ লক্ষ টাকা। এই সময়কালে আগের অর্থবর্ষের তুলনায় আকরিক ম্যাঙ্গানিজ ১৬% বেশী উৎপাদিত হয়েছে। গত অর্থ বর্ষে এই সময়কালে উৎপাদন হয়েছিল ৭ লক্ষ ৪১হাজার টন । বর্তমান অর্থবর্ষে তা বেড়ে হয়েছে ৮ লক্ষ ৫৭ হাজার টন।
সংস্থাটি তৃতীয় ত্রৈমাসিকে সর্বোচ্চ অর্থ বিনিয়োগ করেছে এবং শেষ চার বছরের (অর্থবর্ষ) হিসেবে সবথেকে বেশী আয় করেছে। এই ত্রৈমাসিকে মোট লাভ হয়েছে ১২৩ কোটি ৮৮ লক্ষ টাকা౼ ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের থেকে এপর্যন্ত সব ত্রৈমাসিকের হিসেবে যা সর্বোচ্চ
ভারত বাংলাদেশ প্রোটোকল জলপথ ব্যবহার
ভারত বাংলাদেশ প্রোটোকল জলপথ ব্যবহার করে হলদিয়া থেকে পান্ডু পর্যন্ত প্রথম পণ্যবাহী জাহাজ চলাচলের সূচনা হয়েছে
পিএম গতিশক্তি, ন্যাশনাল মাস্টার প্ল্যানের উদ্যোগের অঙ্গ হিসেবে বন্দর, জাহাজ চলাচল, জলপথ ও আয়ুশ মন্ত্রী শ্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল আজ কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী বন্দরের হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স থেকে পান্ডুর উদ্দেশ্যে পণ্যবাহী জাহাজ চলাচলের সূচনা করেছেন।
প্রথম পণ্যবাহী জাহাজে ইস্পাত পাঠানো হয়েছে। জাহাজটির জাতীয় জলপথ – ১ ও ২ ছাড়াও ভারত – বাংলাদেশ প্রোটোকল জলপথ ব্যবহার করবে। অনুষ্ঠানে বন্দর, জাহাজ চলাচল ও জলপথ দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী শ্রী শান্তনু ঠাকুর উপস্থিত ছিলেন।
জাহাজটি পান্ডু থেকে ফেরার সময় কয়লা নিয়ে আসবে। এই উদ্যোগের ফলে উত্তর পূর্বাঞ্চলে ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে এবং ভারত আত্মনির্ভরতার পথে আরো একধাপ অগ্রসর হবে। অভ্যন্তরীণ জলপথ এবং ভারত – বাংলাদেশ প্রোটোকল জলপথ ব্যবহারের মাধ্যমে পণ্য পরিবহণের ক্ষেত্রে ব্যয় সাশ্রয় হবে এবং এটি একটি পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হবে। এর ফলে সমগ্র ভারত বিশেষত এই অঞ্চল যথেষ্ট উপকৃত হবে।
একইসঙ্গে এদিন কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী বন্দরের সঙ্গে মেসার্স বহ্মপুত্র ক্র্যাকার অ্যান্ড পলিমার লিমিটেড (বিসিপিএল) –এর মধ্যে একটি সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর ফলে হলদিয়া থেকে বিসিপিএল –এর ডিব্রুগড়ের কাছে লেপেটকাটায় বিসিপিএল –এর পণ্য পরিবহণে সুবিধা হবে। সমঝোতাপত্রটি শ্রী সোনোয়াল ও শ্রী ঠাকুরের উপস্থিতিতে স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী বন্দরের চেয়ারম্যান শ্রী বিনীত কুমার অনুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন। অনুষ্ঠানে মন্ত্রকের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা, বিসিপিএল ও টাটা স্টিলের পদস্থ আধিকারিকরা এবং স্থানীয় বিধায়ক শ্রীমতী তপতী মন্ডল উপস্থিত ছিলেন।
ইন্ডিয়ান অয়েলের চেয়ারম্যান এখন ওয়ার্ল্ড এলপিজি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি
ইন্ডিয়ান অয়েলের চেয়ারম্যান ওয়ার্ল্ড এলপিজি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন:
চেয়ারম্যান শ্রী এস এম বৈদ্য ওয়ার্ল্ড এলপিজি অ্যাসোসিয়েশনের (ডাব্লিউএলপিজিএ) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। দুবাইতে চলতি ওয়ার্ল্ড এলপিজি ফোরাম-২০২১ –এর সভার তিনি সভাপতি নির্বাচিত হন।
ডাব্লিউএলপিজিএ-এর সদর দফতর হলো প্যারিসে। ১২৫টিরও বেশি দেশে এই সংস্থা কাজ করে থাকে। এখানে ৩০০ জনেরও বেশি সদস্য রয়েছেন। এই সংস্থার প্রাথমিক লক্ষ্যই হলো এলপিজি-র জন্য যথাযথ চাহিদা পূরণের মাধ্যমে এক্ষেত্রে মূল্য সংযোজনের সঙ্গে নিরাপত্তার দিকটিকে তুলে ধরা। ডাব্লিউএলপিজিএ-এর পরিচালন পর্ষদ পরিচালিত হয় শিল্প সংস্থা এবং বোর্ড অফ ডিরেক্টর-এর মাধ্যমে।
ডাব্লিউএলপিজিএ পরিচালন পর্ষদে একজন সভাপতি, একজন প্রথম সহ সভাপতি, একজন কোষাধ্যক্ষ, তিনজন সহ সভাপতি এবং ৫ জন অন্যান্য সদস্য থাকেন। ইন্ডিয়ান অয়েল ওয়ার্ল্ড এলপিজি অ্যাসোসিয়েশনের একটি – ‘এ’ শ্রেণীভুক্ত সদস্য সংস্থা।
ডাব্লিউএলপিজিএ-এর সভাপতি হিসেবে নিয়োগের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে শ্রী বৈদ্য জানান, এলপিজি-র ক্রমবর্ধমান সাফল্যের স্বাক্ষর বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনকে বদলে দিয়েছে। ভারত যেহেতু দ্রুত শক্তি পরিবর্তনের দেশ হিসেবে এগিয়ে যেতে প্রস্তুত, তাই এই স্বচ্ছ জ্বালানির কৌশল বিশ্বের অন্যান্য দেশকে এবিষয়ে অগ্রসর হতে উৎসাহিত করবে। তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানান যে, আগামী দিনে ওয়ার্ল্ড এলপিজি অ্যাসোসিয়েশন সমগ্র বিশ্বের জন্য একটি সুস্থায়ী এবং সবুজ শক্তির ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করবে। এক্ষেত্রে ভারতের অবদান অনস্বীকার্য হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।